কুয়েত-বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭ বছরের শিশুর মৃত্যু । - চ্যানেল দূর্জয়

Most Popular

asdsaa.png চ্যানেল দূর্জয়-নির্ভীক যে কণ্ঠস্বর

সদ্যপ্রাপ্ত

Post Top Ad

asdsaa.png

কুয়েত-বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭ বছরের শিশুর মৃত্যু ।

বিষেশ প্রতিনিধিঃঃ বৈশ্বিক মহামারী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার কুয়েত-বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় একটি শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
শুক্রবার রাতে সাত বছর বয়সী ওই শিশুটি মারা গেছে বলে হাসপাতালের সমন্বয়ক ডা. শিহাব উদ্দিন জানিয়েছেন।
গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে ভর্তি ছিল শিশুটি।
তিনি জানান, মেয়েটার অবস্থা খুব খারাপ ছিল। একেবারে ছোট থেকেই তার কিডনির সমস্যা ছিল। ইউরিন তৈরিই হচ্ছিল না। যাদের এ ধরনের দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা থাকে, তাদেরই ক্ষতি হচ্ছে বেশি।
শনিবার সকালে শিশুটির মরদেহ দাফনের জন্য হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
জাতীয় স্বাস্থ্য অধিদফতর শুক্রবার জানিয়েছে, দেশে এখন পর্যন্ত ভাইরাসটিতে চার হাজার ৬৮৯ জন আক্রান্ত হয়েছেন। আর মৃত্যু হয়েছে ১৩১ জনের।
আর শুক্রবার একদিনেই ৫০৩ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। কোভিড-১৯ মহামারীতে বিশ্বজুড়েই শিশুদের সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার অন্যদের তুলনায় কম।
এর আগে গত ১৩ এপ্রিল চট্টগ্রামের পটিয়ার ছয় বছরের এক শিশু এই মহামারীতে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়।
গত ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ প্রথম করোনায় মৃত্যুর খবর দেয় আইইডিসিআর। এ সংবাদ ছড়িয়ে পড়ার পর রাজধানীর রাস্তাঘাট অনেকটা ফাঁকা হয়ে যায়।
১৮ মার্চ থেকে এক-দুই-তিন দিন পর পর মৃত্যুর খবর দিতে থাকে স্বাস্থ্য অধিদফতর। ৩ এপ্রিল থেকে প্রতিদিন মৃত্যুর খবর দিয়ে আসছে তারা।
এরই মধ্যে ১৭ এপ্রিল ১৫ জনের মৃত্যুর তথ্য দেয়া হয়। এটি ছিল একদিনে সর্বাধিক মৃত্যু।
বাংলাদেশে আক্রান্তদের মধ্যে তিন দশমিক ৪ শতাংশ মৃত্যুর হার। তবে কারও কারও ধারণা, এটি বাস্তব পরিস্থিতি নয়। আক্রান্তদের অনেকেই শনাক্ত হচ্ছেন না।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেবে বৈশ্বিকভাবে মৃত্যুর হার ৩ শতাংশ। যাদের বয়স বেশি, যারা আগে থেকে অন্য রোগে ভুগছেন, তাদের মৃত্যুঝুঁকি বেশি।

No comments:

Post Top Ad

asdsaa.png