কমিউনিটি পুলিশিং এর সাংগঠনিক কাঠামো ও আইনগত ভিত্তি - চ্যানেল দূর্জয়। - চ্যানেল দূর্জয়

Most Popular

asdsaa.png চ্যানেল দূর্জয়-নির্ভীক যে কণ্ঠস্বর

সদ্যপ্রাপ্ত

Post Top Ad

asdsaa.png

কমিউনিটি পুলিশিং এর সাংগঠনিক কাঠামো ও আইনগত ভিত্তি - চ্যানেল দূর্জয়।



কমিউনিটি পুলিশিং এর সাংগঠনিক কাঠামো

কমিউনিটি পুলিশিং এর অঞ্চল ভিত্তিক সাংগঠনিক কমিটির দুটো কাঠামো থাকে: (১) উপদেষ্টা পরিষদ এবং (২) নির্বাহী কমিটি বা কার্যকরী পরিষদ।



উপদেষ্টা পরিষদ

উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সংখ্যা ৮-১০ জন হয়। তবে যদি কার্যকরী কমিটি মনে করে এলাকার বিশেষ কোন ব্যক্তি কমিউনিটি পুলিশিং সংগঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে সেক্ষেত্রে এর সংখ্যা বৃদ্ধি করার সুযোগ আছে।



নির্বাহী কমিটি/কার্যকরী পরিষদ

নির্বাহী কমিটির সদস্য সংখ্যা ১৫-২০ এর মধ্যে হয়ে থাকে। তবে এলাকার উদ্যোগী, আগ্রহী এবং খ্যাতি সম্পন্ন কোন বিশেষ ব্যক্তিকে অন্তর্ভূক্ত করতে সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি করে সর্বোচ্চ ২৫ জন করা যায়।



আইনগত ভিত্তি

কোন অধ্যাদেশ বা আইনের মাধ্যমে এদেশে কমিউনিটি পুলিশিং ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়নি। তবে ফৌজদারী কার্যবিধির ৪২, ৪৩, ৪৪, ও ৪৫ ধারা অনুসারে কিছু ক্ষেত্রে জনসাধারণ পুলিশ এবং ম্যাজিস্ট্রেটকে সহায়তা করতে বাধ্য। জনপ্রতিনিধি যেমন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান-মেম্বারগণ পুলিশি কাজে সহায়তা চাইতে পারেন। পুলিশ রেগুলেশনের ৩২ প্রবিধিতে এর উল্লেখ আছে। ফৌজদারী কার্যবিধি এবং পুলিশ রেগুলেশনের এই ধারা অনুসারে পুলিশী সহায়তা ও নেয়া যায়। কমিউনিটি পুলিশিং হলো পুলিশকে সহায়তা করার জনগণের একটি সংগঠিত শক্তি। কাজেই প্রচলিত আইনেই কমিউনিটি পুলিশিং - এর সমর্থন আছে।



তহবিল

সদস্যদের চাঁদা এবং  ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অনুদানের মাধ্যমে কমিউনিটি পুলিশিং কার্যক্রম চালানো হয়। বিজ্ঞাপন বা বাণিজ্যিক আয়ের উৎস সৃষ্টি করেও অর্থ সংগ্রহ করা যায়। বিধান অনুসারে প্রতি অর্থ বছর শেষে কার্যনির্বাহী কমিটি ৩ সদস্য বিশিষ্ট অডিট টিম গঠন করে আডিটের ব্যবস্থা করে।


Post Top Ad

asdsaa.png