খুলনা প্রতিনিধি।। মামলার ভয় দেখিয়ে সিআইডির এক দারোগার বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে মুখ্য মহানগর হাকিমের আমলী আদালতে মামলা হয়েছে। মামলাটি গ্রহণ করে বিচারক মো. শহীদুল ইসলাম পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)-কে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
খুলনা জেলা সিআইডিতে কর্মরত এসআই মধুসূদন বর্মণের বিরুদ্ধে এ মামলাটি করেন বাগেরহাটের মোংলা উপজেলার বাঁশতলা এলাকার এক নারী।
মামলায় বাদীর পক্ষে আইনজীবী হিসেবে রয়েছেন অ্যাডভোকেট এস এম মাসুদুর রহমান।
মামলার আরজিতে বলা হয়, বাদীর মায়ের দায়ের করা খুলনা থানার ১৭(১২)১৯ নম্বর মামলায় তাকে ও তার বোনকে চট্টগ্রাম থেকে উদ্ধার করে খুলনায় নিয়ে এসে গত ১৭ ডিসেম্বর বিকেলে ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়। জবানবন্দি প্রদান শেষে ম্যাজিস্ট্রেটের রুম থেকে বের হওয়ার পর এসআই মধুসূদন বর্মণ তাদের দুই বোনকে গ্রেফতার করে সিআইডি অফিসে নেওয়ার কথা বলে নগরীর সিমেট্রি রোডের একটি পরিত্যক্ত ভবনে নিয়ে অস্ত্রের মুখে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। এসময় তার মুখ দিয়ে দুর্গন্ধ আসছিল এবং তিনি মাতালের মতো আচরণ করছিলেন বলেও আরজিতে উল্লেখ করা হয়।
পরে বাদী ও তার বোন সেখান থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করলে সিআইডির অপর দুই সদস্য তাদের বাধা দেন। এছাড়া তাদের দুই বোনের ওড়না টেনে ফেলে দিয়ে মোবাইলে ভিডিও ধারণ করে তা ইন্টারনেটে ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়। এমনকি একথা কাউকে বললে তাদের বিরুদ্ধে আরো মামলা দিয়ে হয়রানি করা হবে বলে হুমকি দেওয়া হয়। এরপর গভীর রাতে তাদের দুই বোনকে একটি থানায় নিয়ে পরদিন ১৮ ডিসেম্বর কোর্টে চালান দেওয়া হয়। ওইদিন বিকেলে তিনি ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে জবানবন্দি দিলে তাদের জামিন মঞ্জুর হয়। জামিন পাওয়ার পর শারীরিকভাবে সুস্থ হয়ে তিনি সোমবার আদালতে মামলা করেন।বাদী পক্ষের আইনজীবী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
খুলনা জেলা সিআইডিতে কর্মরত এসআই মধুসূদন বর্মণের বিরুদ্ধে এ মামলাটি করেন বাগেরহাটের মোংলা উপজেলার বাঁশতলা এলাকার এক নারী।
মামলায় বাদীর পক্ষে আইনজীবী হিসেবে রয়েছেন অ্যাডভোকেট এস এম মাসুদুর রহমান।
মামলার আরজিতে বলা হয়, বাদীর মায়ের দায়ের করা খুলনা থানার ১৭(১২)১৯ নম্বর মামলায় তাকে ও তার বোনকে চট্টগ্রাম থেকে উদ্ধার করে খুলনায় নিয়ে এসে গত ১৭ ডিসেম্বর বিকেলে ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়। জবানবন্দি প্রদান শেষে ম্যাজিস্ট্রেটের রুম থেকে বের হওয়ার পর এসআই মধুসূদন বর্মণ তাদের দুই বোনকে গ্রেফতার করে সিআইডি অফিসে নেওয়ার কথা বলে নগরীর সিমেট্রি রোডের একটি পরিত্যক্ত ভবনে নিয়ে অস্ত্রের মুখে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। এসময় তার মুখ দিয়ে দুর্গন্ধ আসছিল এবং তিনি মাতালের মতো আচরণ করছিলেন বলেও আরজিতে উল্লেখ করা হয়।
পরে বাদী ও তার বোন সেখান থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করলে সিআইডির অপর দুই সদস্য তাদের বাধা দেন। এছাড়া তাদের দুই বোনের ওড়না টেনে ফেলে দিয়ে মোবাইলে ভিডিও ধারণ করে তা ইন্টারনেটে ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়। এমনকি একথা কাউকে বললে তাদের বিরুদ্ধে আরো মামলা দিয়ে হয়রানি করা হবে বলে হুমকি দেওয়া হয়। এরপর গভীর রাতে তাদের দুই বোনকে একটি থানায় নিয়ে পরদিন ১৮ ডিসেম্বর কোর্টে চালান দেওয়া হয়। ওইদিন বিকেলে তিনি ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে জবানবন্দি দিলে তাদের জামিন মঞ্জুর হয়। জামিন পাওয়ার পর শারীরিকভাবে সুস্থ হয়ে তিনি সোমবার আদালতে মামলা করেন।বাদী পক্ষের আইনজীবী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
No comments:
Post a Comment